ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর কয়েকটি উপকারিতা


দুগ্ধ জাতীয় খাবারের নাম হলো ঘি। ঘি নামটা শুনলেই যেন মনটা ভরে ওঠে। নিমিষেই এক থালা ভাত খেয়ে ফেলা যায় যদি সে ভাতের সাথে থাকে একটু ঘি । আপনারা যদি ঘি ভাতের সঙ্গে মিশিয়ে খান তাহলে শরীরে অনেকক্ষণ পর্যন্ত শক্তি পাবেন । সেই প্রাচীনকাল থেকেই ঘি এর ব্যবহার চলে আসছে। বিশেষ বিশেষ স্পেশাল খাবারে ঘি ব্যবহার হয় যেমন কাচ্চি বিরিয়ানি । 
ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।
ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।
ঘি এমন একটি খাবার যা খেতে অনেকেই পছন্দ করে আবার অনেকের পছন্দ করেনা । আমরা অনেকেই হয়তো ঘি এর উপকারিতা সম্পর্কে জানিনা । ঘি যখন অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয়ে যায় তখন কিন্তু মানুষের শরীরে নানা রকম ক্ষতি করে । তাই আপনি যদি ঘি এর উপকারিতা পেতে চান তাহলে নিয়ম মত আপনাকে কি খেতে হবে। আজকে আমি আমার এই পোষ্টে জানাবো ঘি এর উপকারিতা সম্পর্কে । ঘি এর উপকারিতা।

ঘি কতটা পরিমাণে খাওয়া স্বাস্থ্যকর 

যে কোন জিনিসে বেশি মাত্রায় খাওয়া উচিত নয় যদি সেটা উপকারীও হয় তাহলেও। কারণ যে কোন জিনিসে বেশি মাত্রায় খাওয়া শরীরের পক্ষে একদমই ভালো নয় । যেমন ঘি এর কথাই ধরুন। ঘি  কিন্তু মানুষের শরীরে অনেক উপকারে লাগে কিন্তু কেউ যদি বেশি ঘি খাওয়া শুরু করে তাহলে তার শরীরে কিন্তু খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাবে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

আরো জানুনঃ দুপুরের খাবারে এই খাবারগুলো খাওয়া খুব জরুরি

আর যার ফলে অবশ্যই তার হার্টের সমস্যা হবে । এখন প্রশ্ন হলো তাহলে দিনে কতটুকু পরিমান ঘি খাওয়া উচিত । চিকিৎসকদের মতে প্রতিদিন দু চামচ এর বেশি ঘি  খাওয়া একেবারেই উচিত না। যদি শরীর সুস্থ রাখতে চান তাহলে সবাইকে ঘি পরিমিত খাওয়া উচিত । একেবারে বেশি খাওয়া চলবে না । সারাদিনে হয়তো 10 থেকে 15 গ্রাম মত ঘি  খাওয়া যেতে পারে। ঘিরে রয়েছে ভিটামিন কে, ভিটামিন এ , ভিটামিন ই, ইত্যাদি। এগুলো আমাদের মস্তিষ্ক আমাদের হৃদপিণ্ড এবং হাড়ের জন্য খুবই উপকারী। ঘি এর উপকারিতা।

কাদের ঘি খাওয়া উচিত নয়

যাদের উচ্চ রক্তচাপ, অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা, ডায়াবেটিস এবং হার্টের মত রোগ রয়েছে তাদের ভুলেও কি খাওয়া উচিত নয়। অনেকেই হয়তো ঘি এর উপকারিতা  শুনে এরমধ্যেই ডিসিশন নিয়ে নিয়েছেন যে আপনারা বাড়িতে ঘি তৈরি করবেন। তাহলে আপনাদেরকে বলে রাখি আপনারা যদি চান তাহলে ঘরে বসেই ঘি তৈরি করতে পারেন। আর ঘি তৈরি করার জন্য দরকার অবশ্যই ভালো মানের অর্গানিক মাখন। যেটা লবনমুক্ত হতে হবে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

আরো জানুনঃ রসুন খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা ।

প্রথমে ঘি তৈরি করার জন্য একটি পাত্রে নিতে হবে। তারপর এটার মধ্যে মাখন দিয়ে মাঝারি আঁচে জ্বাল করতে হবে। জ্বাল করার কিছুক্ষণ পরে দেখবেন পপকর্ন এর মত একটা সুন্দর মিষ্টি সুগন্ধ বের হচ্ছে এবং গলে যাওয়া মাখন সোনালী রং ধারণ করেছে। 15 থেকে 20 মিনিট পরে আপনারা দেখতে পাবেন যে মাখনের মধ্যে থাকা যে দুধ সেটা বাদামী রং ধারণ করছে এবং নিচে জমা হচ্ছে । এবার একটি ছাকনি সাহায্যে এটাকে ছেকে ফেলুন। মাত্র 20 মিনিটের মধ্যে আপনার ঘি রেডি। আর আপনি যদি বাড়িতে এত ঝামেলা করতে না চান দোকান থেকে ভালো মানের অর্গানিক ঘি কিনে ব্যবহার করতে পারেন। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি এর কয়েকটি উপকারিতা

ঘি এর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবেনা। ঘি এর উপকারিতা প্রচুর রয়েছে আপনারা যদি ঘি এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একটু ধৈর্য ধরে আমার এই পোস্ট টা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পরুন । তাহলেই জানতে পারবেন যে ঘিয়ের মধ্যে কত উপকারিতা রয়েছে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি হাড় ভাল রাখে। ঘি এর উপকারিতা।

ঘিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে। আর ভিটামিন ক্যালসিয়াম এর সঙ্গে মিলে হাড়ের স্বাস্থ্য গঠন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভিটামিন কে আমাদের শরীরে শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে এবং স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন হিসেবে কাজে লাগে। ঘিতে  রয়েছে বেশ কয়েকটি ভিটামিন সেগুলো হলো ভিটামিন কে, ভিটামিন এ , ভিটামিন ডি,ভিটামিন ই যেগুলো আমাদের হৃদপিণ্ড এবং হাড়ের জন্য ভীষণ ভীষণ ভাবে দরকারি । আর্থাইটিস এবং গিটে ব্যথা হওয়ার সমস্যা সমাধান করে ঘি কারণ এর মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট । এছাড়া ঘিতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড আমাদের অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে এবং আমাদের হারকে সুস্থ ও সবল রাখে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি এর কোনো বিকল্প নেই নার্ভের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করাতে । এর পাশাপাশি সার্বিকভাবে ব্রেন পাওয়ার কে উন্নত করে শরীর এবং মস্তিষ্কের চাঙ্গা রাখে ঘি। শরীর এবং মস্তিস্ককে চাঙ্গা রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ঘিতে থাকা ওমেগা-6 এবং ওমেগা-3 ফ্যাটি এসিড। এক গবেষণায় দেখা গেছে যে এই দুই ধরনের ফ্যাটি এসিড ডিমেনশিয়া রোগ এর প্রকোপ বিশেষ ভূমিকা পালন করে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়

ঘি এর কোষকে পুনর্গঠন করার ক্ষমতা রয়েছে । ত্বক ভালো রাখতে এবং ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করতে ঘি  এর ভূমিকা রয়েছে অনেক। ঘি ত্বকের রোগ সোরিয়াসিস কমাতে কার্যকরী এবং ত্বকে ময়েশ্চারাইজার এর কাজ করে। প্রতিদিন যদি খালি পেটে ঘি  খাওয়া যায় তাহলে শরীর ভেতর থেকেই শক্তিশালী হয়ে উঠবে। এবং সেটার সাথে সাথে ত্বকের ভেতরে কোলাজেন উৎপাদন করবে আর এতে করে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়বে। 

আরো জানুনঃ চিয়া সীড কে কেন সুপার ফুড বলা হয়।

ঘি শুধু ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ত্বকের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, ত্বককে মসৃণ করার জন্য সেই প্রাচীনকাল থেকে ঘি এর ব্যবহার হয়ে আসছে । কারণ ঘিয়ে রয়েছে অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান যেটা ত্বককে মসৃণ করে। শুধু তাই নয় ত্বকের পোড়া দাগ মেটাতে, ত্বকের ক্ষত সারাতে এবং ত্বকের প্রদাহ কমাতে ঘি এর কোনো জুড়ি নেই। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি ক্যানসারকে দূরে রাখে

ঘিতে রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট। এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে উপস্থিত ফ্রি রেডিক্যালদের ক্ষতি করার ক্ষমতাকে একেবারেই কমিয়ে দেয়। ফলে মানুষের শরীরে কোষের বিন্যাস পরিবর্তন হয় যারফলে ক্যান্সার সেলের জন্ম নেওয়ার আশঙ্কাটা অনেকটাই কমে যায়। আমাদের দেশে অনেকেই ঘি দিয়ে রান্না করে থাকেন। এই ঘি দিয়ে রান্না করার অভ্যাসটা কিন্তু মোটেই খারাপ নয়। কারণ ঘি এর স্মোকিং ফ্লেভারটা খুবই ভালো লাগে। যার ফলে যদি বেশি তাপমাত্রাতেও যদি রান্না করা হয় তাহলেও এটি কোনো ক্ষতি করে না। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি এলার্জি কমায়। ঘি এর উপকারিতা।

তাদের জন্য একেবারে আদর্শ খাবার যাদের দুগ্ধজাত খাবার বা দুধ খেলে পেটের সমস্যা হয়। ঘি তৈরি করা হয় মাখনকে 100 ডিগ্রী তাপমাত্রায় গরম করে। এর ফলে কি হয় শুধু আমিষ উপাদানগুলো পাত্রের মধ্যে থেকে যায় এবং চর্বি অংশটুকু ঘীটে অবশিষ্ট থাকে। আর এই আমিষ অংশটি পেটের জন্য একমাত্র দায়ী। অনেকেরই ল্যাকটোজ এবং ক্যাসেইন হজম করতে অনেক বেশি প্রবলেম হয় যার ফলে এলার্জি দেখা দেয়। যদি মাখন থেকে ঘি তৈরি করা যায় তাহলে সেই ঘির চর্বি ও পুষ্টিগুণ গুলো পাওয়া যায় কোন রকমের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তবে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনার ঘি সহ্য হয় কিনা। ঘি এর উপকারিতা।

আরো জানুনঃ অপুষ্টি এবং অপুষ্টির কয়েকটি লক্ষণ ।

ঘি ভিটামিনের উৎস। ঘি এর উপকারিতা।

ঘিতে রয়েছে অনেকগুলো ভিটামিন । প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি হওয়া ঘিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে বিউটারিক অ্যাসিড এবং লাইনোলেইক অ্যাসিড থাকে। ঘিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, যৌনাঙ্গ এবং দৃষ্টিশক্তি ইত্যাদির ক্ষেত্রে অনেকটা উপকারী। ঘিতে সামান্য পরিমাণে থাকে বি-12, ঘি এর মধ্যে থাকা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে চর্বি তে থাকে। এর ফলে আপনি যদি চর্বি জাতীয় খাবারের সঙ্গে খান তাহলে এটি শরীরের ভালোভাবে শোষিত হবে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘিতে এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান 

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে অক্সিডেটিভ ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাই। অক্সিজেনের সাথে পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে কোষের যে ধরনের ক্ষতি হয় তাকে অক্সিডেটিভ ক্ষতি বলা হয়ে থাকে। অক্সিডেটিভ ক্ষতি মানুষের শরীরের তাপ বেশি হলে, কোষের মাইটোকনড্রিয়া ঠিকমত কাজ না করলে, শরীরের চিনি বেশি হলে, ইনসুলিনের অনিয়ম দেখা দিলে হয়। শরীরে যদি অক্সিডেটিভ ক্ষতির মাত্রা অতিরিক্ত হয়ে যায় তাহলে সেটা থেকে শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা এবং ক্যান্সারের মতো রোগ দেখা দিতে পারে। আর এই সমস্যার সমাধানে ঘি এর অবদান কিছুটা হলেও রয়েছে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

কোষ্ঠকাঠিন্য তে ঘি। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর হয় কারণের ঘি এর মধ্যে রয়েছে এক ধরনের ন্যাচারাল লুব্রিকেটিং যেটা একটা পিচ্চিল উপাদান। যারা কোষ্ঠকাঠিন্য এর মত কঠিন ও জটিল রোগে ভুগছেন তাঁরা এককাপ দুধের মধ্যে এক চামচ ঘি মিশিয়ে কিছুক্ষণ অল্প আঁচে চুলায় জ্বাল করে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। তাহলে দেখবেন অল্প সময়ের মধ্যে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

আরো জানুনঃ গরুর মাংসের কালা ভুনার রেসিপি 

ঘি রাগ প্রশমন। ঘি এর উপকারিতা।

আপনি যদি খুব বেশি রেগে যান আর আপনার রাগের মাত্রা যদি খুব বেশি হয়ে যায়। তাহলে একটু খানি ঘি নিয়ে আপনার নাকের লাগানো এবং এটাকে লাগানোর পরে স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিন। দেখবেন এর মিষ্টি সুগন্ধ আপনার মন আর মস্তিষ্ককে বশ করে নিয়েছ। আর এতক্ষণে আপনি রাগের বিষয়টি একেবারেই ভুলে গেছেন ।

ঘি মারাত্মক রোগের ঝুঁকি কমায়

আপনি যদি নিয়মিত ঘি খান তাহলে আপনি কয়েকটি মারাত্মক রোগ থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন। কারন ঘিতে রয়েছে লিনলিয়েক নামক অ্যাসিড। আর এটি এক প্রকারের ফ্যাটি অ্যাসিড প্লাগপ্রতিরোধ করে আপনার ডায়াবেটিস, ক্যান্সার এবং হার্টের বিভিন্ন জটিল দূরে রাখবে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি মানসিক বিক্রিয়া গত মাথা ব্যাথা দূর করে 

এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে যেসব কারণে নেতিবাচক আবেগ এর একটি রাসায়নিক রচনা হয় সেটার মধ্যে রয়েছে তার মধ্যে রয়েছে অস্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘি একটি সুস্থ চর্বি যেটা একেবারে আবেগ পোষণ করে না আবেগ । পোষণ করার পরিবর্তে এটি তাদের খুঁজে ফ্লাশ করতে ব্যবহার করে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

আরো জানুনঃ ইলিশ মাছের উপকারিতা। 

ঘি দিয়ে রূপচর্চাঘি এর উপকারিতা।

ঘি রূপচর্চার কাজে অনেকটাই উপকারী। আপনি যদি ঘি দিয়ে রূপচর্চা করতে চান তাহলে রাত্রে বিছানায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে মুখটাকে ভালোমতো ধুয়ে নিতে হবে। এক চামচ ঘি নিয়ে সেটা আপনার চোখের চারপাশের মাখতে হবে। এবং আস্তে আস্তে সেটি সারা মুখে আলতো করে মেখে নিতে হবে।  আই ক্রিমের পাশাপাশি আপনার ত্বকের ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করবে। বিশেষ করে এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে ভীষণভাবে উপকারী। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি প্রদাহরোধী। ঘি এর উপকারিতা।

স্বাস্থ্যকর এবং নিয়ন্ত্রিত খাদ্য অভ্যাস এর চাই অর্গানিক স্বাস্থ্যকর চর্বি। ওমেগা থ্রি ফ্যাট এবং ওমেগা সিক্স  যেসব গরু ঘাস খায় সেই সব গরুর দুধ থেকে তৈরি হওয়া ঘিতে পাওয়া যায়। মাত্র অল্প পরিমাণে ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে ছোট ও মাঝারি চেইন এর চর্বি। এই  চর্বি খুব সহজে হজম হয় এবং দ্রুত ভেঙে যায়। যার ফলে কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলি এবং হজম প্রক্রিয়া এবং গলব্লাডার বজায় রাখতে ভূমিকা পালন করে।

ঘি চোখ ভালো রাখে। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে কারণ ঘিরে রয়েছে ভিটামিন এ। আর এটি অবটিক নার্ভ এর উন্নতি করে। যার ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়। আপনারা যদি নিয়মিত ঘি খান তাহলে আপনাদের দৃষ্টি শক্তির উন্নতি হবে । সেইসঙ্গে আপনাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যাবে যাতে করে কোনো ধরনের সংক্রমণ আপনার কাছে আসতে পারবে না। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি ওজন কমায় এবং এনার্জি বাড়াই

ঘি এর মধ্যে রয়েছে মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড যেটা অতি দ্রুত আমাদের শরীরকে এনার্জি দেয় এবং এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করে।বেশিরভাগ অ্যাথলেটিক দৌড়ানোর আগে ঘি খেয়ে থাকেন। ঘি খাওয়ার ফলে ওজন কমবে। কারন ঘিতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড যেটা খেলে আপনার খিদা লাগার প্রবণতা কমে যাবে। যার ফলে আপনার ওজন কমতে থাকবে। এবং অন্যদিকে হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারনে।

ঘি তে আছে উপকারী কোলেস্টেরল

কোলেস্টেরল সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে একটা হল ক্ষতিকর এবং আরেকটি হলো উপকারী । ঘি তে উপকারী কোলেস্টেরল প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। কনজুগেটেড লিনোলেইক এসিড রয়েছে ঘি তে। যেটাতে রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট এর অ্যান্টিভাইরাল গুণ যেটা মানুষের শরীরে ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।  মেয়েদের বাচ্চা হওয়ার পরে ঘি খাওয়ানো এ কারণে হয়ে থাকে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

আরো জানুনঃ লাল শাকের উপকারিতা ।

ঘি হজম ক্ষমতা বাড়ায়। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি তে বাটাইরিক এসিড প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। যেটা আমাদের খাবারকে তাড়াতাড়ি হজম করতে অনেক বেশি সাহায্য করে।ঘি তাদের জন্য খুবই উপকারী যারা দীর্ঘদিন ধরে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের ভুগছেন।

রূপচর্চায় কার্যকরী ঘিএর চারটি ব্যবহার

১.চোখের নিচের কালি দূর করে । আপনি যদি চোখের নিচের কালি দূর করতে চান তাহলে এক ফোটা গিয়ে নিয়ে চোখের চারপাশে আলতো ভাবে ম্যাসাজ করুন । এবং এটিকে সারারাত রেখে দিয়ে সকালে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

২.ঘি ঠোঁটকে গোলাপি এবং নরম রাখতে সাহায্য করে। ঠোঁটকে গোলাপি এবং নরম রাখার ক্ষেত্রে ঘি এর জুড়ি মেলা ভার । অল্প পরিমাণে ঘি ঠোঁটে লাগিয়ে আলতো হাতে ঘষুন এবং ধুয়ে ফেলূণ। তাহলে দেখবেন অল্প কয়েক দিনের মধ্যে আপনার ঠোঁট নরম এবং গোলাপী হয়ে উঠবে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।

৩.ঘি ত্বক মসৃণ করে।ঘি হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে তারপরে সেই মিশ্রণটি যদি সারা গায়ে এবং মুখে মাখা যায় তাহলে আপনার ত্বক অনেকটাই মসৃণ হইয়ে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা

আরো জানুনঃ কোন খাবারগুলিকে সুপারফুড বলা হয় এবং কেন?

৪.ঘি চুল বাড়তে সাহায্য করে। আপনি যদি নিয়মিত আপনার মাথার ত্বকে ঘি ম্যাসাজ করেন তাহলে আপনার চুল অনেকটা লম্বা করতে সাহায্য করবে। এবং মাথার রক্ত চলাচল করতে সাহায্য করবে।ঘি চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে উপকারী।ঘি মাথার চুল নরম এবং চকচকে রাখে। এক চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে নিয়ে মাথার ত্বকে এবং চুলে ভালো করে লাগিয়ে 30 মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন তাহলে ম্যাজিক দেখতে পাবে।

আমাদের শেষ কথা। ঘি এর উপকারিতা।

আপনার আজকে আমার এ পোস্ট থেকে জানতে পারবেন ঘি এর উপকারিতা সম্পর্কে । ঘি যে কতটা উপকারী সেটা হয়তো আপনারা আজকে বুঝতে পেরেছেন। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যাভাসে একটু করে রাখা উচিত। আশা করি পোস্টটি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে। ঘি এর উপকারিতা। ঘি এর উপকারিতা।


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন