অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষতিকর

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক

যে বস্তু বা জিনিসের উপর আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেকটা নির্ভর করি তা হল মোবাইল ফোন। অ্যালার্ম দেওয়া থেকে শুরু করে সকালে ঘুম থেকে ওঠা পর্যন্ত আমরা সারাদিন এটি করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি। আমরা বিভিন্ন গণনা করে, সময় দেখে, প্রয়োজনীয় ছবি তুলে পত্রিকা পড়তে পারি। আমরা এর মাধ্যমে দিনের সমস্ত আপডেট তথ্য পাই। কিন্তু এত প্রয়োজনের মাঝেও আমরা এর ক্ষতিকর দিকটি উপেক্ষা করছি। আমাদের অনেকেরই খুব সীমিত জ্ঞান আছে যে এই বস্তুটি কীভাবে আমাদের মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

আবার অনেকেই এই মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারে আসক্ত হয়ে পড়ছেন। ফেসবুক ধীরে ধীরে যুব সমাজকে সোশ্যাল মিডিয়া বা ইন্টারনেট আসক্তির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। মনোবিজ্ঞানী এবং গবেষকরা বলছেন যে যারা সামাজিক অনুভূতির মাধ্যমে ব্যক্তিগত অনুভূতি শেয়ার করে এবং বন্ধুদের সাথে সহানুভূতি দেখায় তারা উভয়ই ফেসবুক বা যোগাযোগের প্রতি অত্যন্ত আসক্ত।একাধিক গবেষণার উদ্ধৃতি দিয়ে হাফিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে ব্যবহারকারীরা শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

সব জিনিস এর যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি তার অসুবিধাটা রয়েছে। তেমনভাবেই মোবাইলফোন যেমন আমাদের জীবনে অনেকটা গুরুত্ব বহন করে তেমনভাবে এই মোবাইল এর একটা ক্ষতিকর দিক রয়েছে। মোবাইল ফোন আবিষ্কার হওয়ার পর থেকেই মোবাইলের প্রযুক্তি অধিকাংশই উন্নত হয়েছে । আজকে আমরা মোবাইল ফোন আমাদের জীবনের একটা অংশ হিসেবে মনে করি এবং মোবাইল ফোন ছাড়া আমরা আমাদের জীবন টাকে ভাবতেও পারিনা।

মোবাইল ফোন আমাদের জীবন টাকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থা টা অনেক সহজ হয়। আমাদের ইন্টারনইয়।, টিভি দেখা, গান শোনা, কাজ-কর্ম, ভিডিও কল, ভয়েস কল ইত্যাদি করতে পারি। আর এসব করতে করতে আমরা আমাদের দিনের প্রায় বেশিরভাগ সময়টাই এই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কাটিয়ে ফেলে যার জন্য এর থেকে লাভ হওয়ার সাথে সাথে এর যে ক্ষতিকর দিক গুলো রয়েছে সেগুলো আমাদের উপরে প্রভাব ফেলছে। আজকে আমি আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করব যে অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। তাহলে বন্ধুরা চলুন আমরা শুরু করি ।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর প্রভাব

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

প্রত্যেকটা জিনিসের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধা রয়েছে । তেমনিভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহারের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি ভাবে এর ক্ষতিকর দিক রয়েছে। তাহলে চলুন আমরা জেনে নেই যে অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক বা অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব গুলো কি কি অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

হারানোর ভয়

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

মোবাইল সব সময় সঠিক জায়গায় আছে কিনা সে ব্যাপারে মন সব সময় সজাগ থাকে। মোবাইল ফোন হারানোর ভয় মনের মধ্যে একটি সমস্যা তৈরি করে। গবেষকরা মোবাইলের সঙ্গে যোগাযোগ হারানোর এই ভয়াবহ রোগকে নোমোফোবিয়াবলে অভিহিত করেছেন; যার পুরো নাম নো মোবাইল-ফোন ফোবিয়া। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

সব সময় বিভ্রান্ত করা 

 অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

আপনি যদি স্মার্টফোন ব্যবহার করেন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই এই সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ আমাদের যদি স্মার্টফোন থাকে, তাহলে আমরা অন্য কোনো কাজে মনোনিবেশ করতে পারি না।

কিছুক্ষণ পর আমরা মোবাইলে এসএমএস চেক করতে চাই, সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল খুলতে চাই, ভিডিও দেখতে পারি, গেম খেলতে পারি ইত্যাদি। আর এসবের কারণে আমাদের মন সবসময় বিক্ষিপ্ত থাকে এবং আমরা অন্য কিছুতে মনোনিবেশ করতে পারি না। সবচেয়ে বিভ্রান্তিকর বা বিভ্রান্তিকর হল বিজ্ঞপ্তি যা আমরা মোবাইলে পেতে আশা করি। মোবাইলে সবসময় কিছু নোটিফিকেশন আসে, এবং নোটিফিকেশন টোন শোনার সাথে সাথে আমরা এটিকে লক্ষ্য করতে পারি না। আর এই ভাবে মোবাইলের ফলস্বরূপ, যদি আমাদের অন্য কোন কাজ করতে হয়, আমরা বারবার সেই কাজ থেকে বিভ্রান্ত হই। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর

আরো জানুনঃ নিজের ফেসবুক পাসওয়ার্ড দেখার উপায়

ঘুমের মধ্যে প্রভাব

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার ঘুমকেও প্রভাবিত করে। সময়মতো বার্তা পাঠানো, আড্ডা দেওয়ার ফলে ঘুমের সমস্যা হয়। মনোবিজ্ঞানীরা রিপোর্ট করেছেন যে ঘুমের টেক্সটিং উদ্বেগ, কাজের চাপ এবং ফোনে দিন কাটানোর কারণে হতে পারে। রাতে বিছানার পাশে মোবাইল ফোন না রাখার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

স্বাস্থ্য নিয়ে সমস্যা 

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

দেখুন আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন, তাহলে অবশ্যই আপনার স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনি যখন আপনার মোবাইল ফোনটি ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যবহার করেন, তখন আপনি বিভিন্ন ধরণের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখতে পাবেন। উদাহরণস্বরূপ ঘুমের অভাব, মাথাব্যথা, বিরক্তি, রাগ, ভালো না লাগা এবং অনেক ক্ষেত্রে বিষণ্নতার মতো সমস্যা। আজকাল আমরা রাতে

ঘুমাতে যাওয়ার আগে, আমরা আমাদের মোবাইলের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে, গেম খেলতে, ভিডিও দেখতে, চ্যাটিং করতে বা ইন্টারনেট ব্যবহার করে ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যয় করি। এবং তাই রাতে ঘুম হারানোর ফলে এবং মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের দিকে প্রচুর পরিমাণে তাকানোর ফলে আমাদের মস্তিষ্ক পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে পারে না। এবং ফলস্বরূপ, উদ্বেগ, রাগ, বিষণ্নতা, চাপ ইত্যাদি জীবনধারা সংক্রান্ত ব্যাধি আমাদের মধ্যে আসতে পারে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত দেশগুলিতে গবেষণায় দেখা গেছে যে হার্ট অ্যাটাক, কিডনি রোগ এবং মস্তিষ্কের ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হলো মোবাইল ফোন। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, কম্পিউটার ও মোবাইল ফোনের সংস্পর্শে আসা প্রতি ৪ টি শিশুর মধ্যে ১ জন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এই বিকিরণ শুধু মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর নয়; এটি টাওয়ারের চারপাশে গাছপালা এবং ফসলের ফলনও হ্রাস করে।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

চোখের জ্যোতি কমে যাওয়া

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করার কারণে আমাদের চোখের জ্যোতি কমে যায় । মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে দৃষ্টি বৈকল্য সৃষ্টি হতে পারে । বাচ্চারা ভিডিও গেমস দেখে দেখে তাদের দৃষ্টিশক্তি কমে যাচ্ছে । স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে খেতে অভ্যস্ত হলে শিশুর দেহে রেডিয়েশনের মাত্রা বেশি চলে যায় পুষ্টির চেয়ে। এমনকি বাচ্চারা যখন স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে খাবার খায় তখন তারা সেটার স্বাদ, গন্ধ-রঙে এর তফাৎ বুঝতে পারেনা। মোবাইল ফোনের স্ক্রিন থেকে যে নীল আলো নির্গত হয় সেগুলো চোখের রেটিনার ভয়ঙ্কর ক্ষতি করে। যেটা আমাদের দৃষ্টিশক্তি কেড়ে নিতে পারে এতে করে আমাদের মায়োপিয়া বা ক্ষীণ দৃষ্টির সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

দুর্ঘটনা হওয়ার সুযোগ

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

আজকাল প্রোটেককে মোবাইল ফোনে দ্বিতীয় ব্যক্তির সাথে কথা বলতে এবং বই বা গাড়িতে ভ্রমণ করতে দেখা যায়। আর এই মোবাইলে কথা বলার ফলে বা গান শোনার সময় গাড়ি চালানোর ফলে রাস্তায় সম্পূর্ণ ধ্যান থাকে না। এই কারণেই রাস্তায় এত বই এবং গাড়ি দুর্ঘটনা দেখা যায়। মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় গাড়ি চালানো প্রায় প্রতিটি দেশে একটি অপরাধ যার জন্য ট্রাফিক বিভাগ অর্থ জরিমানা করে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

যাইহোক এই মোবাইলে কথা বলার সময় গাড়ি চালানোর জরিমানা বা জরিমানা সত্ত্বেও লোকেরা এখনও এই ধরণের ভুল করছে। এছাড়াও অনেকেই আছেন যারা হেঁটে বা রাস্তা পার হওয়ার সময় তাদের মোবাইল ফোনের দিকে তাকান। এবং এটি সড়ক দুর্ঘটনার অনেক বড় কারণ বলেও মনে হয়।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

কানে কম শোনা

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার কানের সমস্যা হতে পারে।হেডফোন ব্যবহার করে উচ্চস্বরে গান শোনা ভিতরের কানের কোষকে প্রভাবিত করে এবং মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক আচরণের কারণ হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা অনুসারে, মোবাইল ফোন মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মতো একই পরিমাণ বিকিরণ নির্গত করে। মোবাইলে 15 মিনিট একটানা কথা বলা মস্তিষ্ক এবং কানের সংলগ্ন ত্বককে উষ্ণ করে, যা খুবই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

যখন একটি শিশু মোবাইল ফোনে মাত্র দুই মিনিটের জন্য কথা বলে, তখন তার স্বাভাবিক মস্তিষ্কের তরঙ্গ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়, যা পরবর্তী ঘণ্টায় স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না। মোবাইল বিকিরণ শিশুর মস্তিষ্কের তাপমাত্রা 103 ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারকে স্মৃতিশক্তি হ্রাস বলা হয়। কাঁধ, কনুই এবং কব্জির জয়েন্টগুলো ধীরে ধীরে অকেজো হয়ে যায়। স্বাভাবিক বিপাক ব্যাহত হয়। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

মোবাইল ফোন ব্যবহারে সময় নষ্ট হওয়া

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

আমরা বুঝতে পারছি না কিভাবে মোবাইল ফোনের ফলে আমাদের সময় নষ্ট হচ্ছে। কারণ কিছু ভালো কাজ করা, ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা, পড়াশোনা করা, নতুন দক্ষতা শেখা ইত্যাদি আমাদের সময়ের জন্য উপযোগী বলা যেতে পারে। যাইহোক যদি আপনি দিনের বেশিরভাগ সময় মোবাইল গেম খেলে, সিনেমা দেখে, সোশ্যাল মিডিয়ায় চ্যাট করেন, ইউটিউবে ভিডিও দেখে থাকেন, ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তাহলে অবশ্যই আপনি কিছুই নষ্ট করছেন না।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

মনে রাখবেন আপনি কখনই মোবাইলের মাধ্যমে নষ্ট হওয়া সময় ফিরিয়ে দিতে পারবেন না। আপনি যদি চান আপনি দিনের বেশিরভাগ সময় নতুন কিছু শিখতে বা আপনার নিজের কাজ বা অধ্যয়নের জন্য ব্যবহার করতে পারেন। যাইহোক আমি বলছি না যে মোবাইল ব্যবহার করা একেবারেই খারাপ। কিন্তু প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো কিছু ব্যবহার করতে হবে।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

কমে যেতে পারে শুক্রাণু | শুক্রাণু কমে গেলে কি হয়

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

গবেষকরা বলছেন যে মোবাইল থেকে নির্গত ক্ষতিকর তরঙ্গ শুক্রাণুকে প্রভাবিত করতে পারে এবং শুক্রাণুর ঘনত্ব কমাতে পারে। গর্ভবতী মহিলা এবং এক বছরের কম বয়সী শিশুরা মোবাইল ফোনের টাওয়ার থেকে নির্গত বিকিরণ দ্বারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই বিকিরণটিও অটিজম আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

আরো জানুনঃ কিভাবে ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করব

নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা 

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

আজকাল, যখন আমরা বিভিন্ন জরুরী কাজের জন্য একটি মোবাইল ফোনের উপর নির্ভর করি, তখন নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন থাকে। আমরা দিনরাত মোবাইল ফোন ব্যবহার করি এবং মোবাইলে বিভিন্ন ব্যক্তিগত ছবি, ছবি, ভিডিও, ফাইল, ডকুমেন্ট, ব্যাংকের বিবরণ ইত্যাদি সংরক্ষণ করি। এই ক্ষেত্রে যদি আপনার মোবাইল হারিয়ে যায় বা চুরি হয়ে যায় তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক বিবৃতি, ছবি বা ভিডিও অন্যদের হাতে পেতে ভয় পান।

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

মোবাইল ফোনের এই ক্ষতিকর দিকটির কারণে অনেক মানুষ নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এছাড়া আজকাল আমরা আমাদের মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করি। এবং মনে রাখবেন এমন অনেক মোবাইল অ্যাপ রয়েছে যা আপনার মোবাইল থেকে গুরুত্বপূর্ণ ডেটা এবং ফাইল চুরি করতে পারে। সুতরাং মোবাইল ফোন ব্যবহার করার সময় সবসময় নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন থাকে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দি


নিদ্রাহীনতায় ভোগে | নিদ্রাহীনতা দূর করার উপায়

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ, ডেস্কটপের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং অতিরিক্ত টেলিভিশন দেখা ঘুমের সমস্যা বা অনিদ্রার সবচেয়ে সাধারণ কারণ। মোবাইল ডিভাইস আমাদের শরীরে এক ধরনের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস তৈরি করে। যা মাথাব্যথা, অনিদ্রা, ক্লান্তি, বমি বমি ভাব, ত্বকে ফুসকুড়ির পাশাপাশি মস্তিষ্কের টিউমার, ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। এই অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কানের আশেপাশের এলাকা সহ লালা গ্রন্থির টিউমারের পিছনে রয়েছে। যেসব শিশু -কিশোররা ঘুমানোর আগে মোবাইল ফোন, টিভি, কম্পিউটার, ট্যাব বা ল্যাপটপে সময় কাটায় তাদের মনোযোগ কম থাকে। শরীরে ক্ষতিকর চর্বি জমে। ঘুম ভালো হয় না। সকালে সতেজ বোধ করার পরিবর্তে তারা ক্লান্ত বোধ করে।

মোবাইল ফোন ব্যবহারে কাজে মন না বসা  

অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক।

যখন আমরা অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করার অভ্যাসে getুকে পড়ি, এর ফলে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। এবং ধীরে ধীরে মোবাইলের প্রতি আমাদের আকর্ষণ এত বেড়ে গেল যে আমরা কোন কাজে মনোযোগ দিতে পারলাম না। অথবা যদি আমরা মন দিয়ে কিছু করতে চাই, তাহলে আমাদের মন বারবার মোবাইলে চলে যায়।

আপনার অফিসে কাজ করার সময় আপনি কতবার আপনার মোবাইলে নজর রাখেন? নতুন বিজ্ঞপ্তিগুলি কী? কোন বন্ধু কি সোশ্যাল মিডিয়ায় এসএমএস পাঠিয়েছে? আমি কি নতুন ভিডিও বিজ্ঞপ্তি পেয়েছি? এই প্রতিটি প্রশ্ন আমাদের মনের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে যার ফলে মানুষ আজকাল অফিসে বার বার মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। এবং ফলস্বরূপ আমাদের দক্ষতা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে এবং আমরা কাজে কম বসে নেই।


মোবাইল ফোন ব্যবহারে পড়াশোনায় মন না বসা 


স্কুল-কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য মোবাইল ফোন একটি বড় বাধা বা সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। কারণ শিক্ষার্থীরা তাদের বেশিরভাগ সময় মোবাইল গেম খেলে, কথা বলা, সোশ্যাল মিডিয়ায় চ্যাটিং ইত্যাদি নষ্ট করে। আর বর্তমানে অধ্যয়নের জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহারের অনেক সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে।


তবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে যে উপকার হচ্ছে তার থেকে যদি ক্ষতির পরিমাণটা বেশি হয় তাহলে এই উপকারের লাভ কি?আর পড়াশোনা করার সময় যদি স্টুডেন্টদের কাছে ফোন থাকে তাহলে কোনমতেই তাদের মনোযোগটা পড়াশোনাতে থাকেনা ।যার কারণে ছাত্র-ছাত্রীরা মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করতে ব্যর্থ হয় ।


টয়লেট সিটের চেয়েও নোংরা


মার্কিন গবেষকরা দেখেছেন যে ফোনে টয়লেট সিটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি ব্যাকটেরিয়া থাকে। কারণ মোবাইল ফোন নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না, এটি জীবাণুর অভয়ারণ্যে পরিণত হয়।

মোবাইল ফোন ব্যবহারে মোবাইল এর প্রতি নেশা 


আজকাল আমরা একটি মোবাইলে সব ধরনের সুবিধা পাই। গান শোনা, গেম খেলা, সিনেমা দেখা, ইন্টারনেট ব্যবহার করা, অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা ইত্যাদি। এছাড়াও আজকাল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে এবং অনলাইন ওয়েব সিরিজ দেখে সময় কাটানো একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সব মিলিয়ে, স্মার্টফোন ব্যবহার করে আরামে সময় কাটানোর জন্য আমাদের কাছে বিভিন্ন উপায় রয়েছে।আর এই কারণেই মোবাইল ফোনের ব্যবহার আজ প্রায় সকলেরই নেশায় পরিণত হয়েছে। আপনি যদি শুধু একটি দিন মোবাইল ছাড়া থাকার চেষ্টা করেন, তাহলে বুঝতে পারবেন আপনি কিভাবে এই আসক্তিতে ভুগছেন।

আরো জানুনঃ ফেসবুক প্রোফাইল লক খোলার নিয়ম

মোবাইল ফোন ব্যবহারে অতিরিক্ত খরচ 


আগে মোবাইল ফোন খুব সাধারণ ছিল এবং শুধুমাত্র সীমিত বৈশিষ্ট্য এবং ফাংশন ছিল। কিন্তু এখন স্মার্টফোনের সময় এসেছে যেখানে মোবাইল প্রতি কয়েক দিন নতুন বৈশিষ্ট্য, ফাংশন এবং আপডেটের সাথে প্রকাশ করা হয়। এক্ষেত্রে মোবাইল কেনার প্রায় ২ থেকে ৩ মাস পর আরও ভালো মোবাইল বাজারে আসছে। এবং মানুষ উন্নত, উন্নত এবং আরো বৈশিষ্ট্যযুক্ত মোবাইল কেনার উদ্দেশ্যে প্রচুর অর্থ ব্যয় করে বারবার মোবাইল কিনে। এছাড়া আজকাল মোবাইলের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবিধা রয়েছে। সুতরাং যে কোন সময় টাকা পাঠানো, অনলাইন পেমেন্ট, অনলাইন শপিং ইত্যাদি আমাদের হাতে, যার জন্য খরচ অনেক বেড়ে গেছে।


জালিয়াতি হওয়া


আজকাল মোবাইলের মাধ্যমে অনেক প্রতারণা করা হয়। যেমন, আপনার ব্যাংক থেকে টাকা সংগ্রহ করা এবং ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করা ভুল। এছাড়া আধুনিক সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তিকে ইমেল বা ইনবক্সে ভুয়া অফার বার্তা পাঠিয়ে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করা হয়।


মোবাইল ফোনের ক্ষতি থেকে বাঁচার উপায়


মোবাইল ফোন যেমন আমাদের উপকার করে তেমনি অপকারও করে। মোবাইল ফোনে রয়েছে মারাত্মক ক্ষতিকর দিক।  মোবাইল ফোনের রেডিয়েশনের ক্ষতি থেকেআমরা কিভাবে বাঁচব চলুন জেনে নেই।


মোবাইল ফোন শরীর থেকে দূরে রাখা 


হেড ফোন বা স্পিকার ব্যবহার করে কানের ফোনে কথা না বললে বিকিরণের ক্ষতির সম্ভাবনা এড়ানো যায়। দয়া করে ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোনটি বালিশ থেকে কয়েক ফুট দূরে রাখুন। কাজ শেষ হলে ফোন বন্ধ রাখার চেষ্টা করুন।


মোবাইল ফোন সীমিত ব্যবহার


আজ থেকে ফোনে আপনার প্রিয়জনের সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলা বন্ধ করুন। যদি সম্ভব হয়, কল সময়কাল সেট করুন এবং এটি দুই বা তিন মিনিটের জন্য বেঁধে রাখুন যাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে কলটি কেটে যায়। সারাদিন যতটা সম্ভব ফোন কল থেকে বেছে নিন এবং যতটা সম্ভব ভয়েস কল বা টেক্সট মেসেজ করুন। প্রয়োজনে অতিরিক্ত ফোন কল দেওয়া বন্ধ করুন।

আবদ্ধ এবং ধাতব ক্ষেত্রে ব্যবহার না করা


লক করা ঘরে, ছোট ফ্ল্যাট রুমে বা জানালা বন্ধ গাড়িতে বেশি কথা বলবেন না। লিফট বা গাড়িতে ফোন কলের সময় শরীরে বিকিরণের তীব্রতা প্রতিফলিত হয়।


Low battery তে মোবাইল ফোন ব্যবহার না করা


এটি একটি সাধারণ ঘটনা - কোন নেটওয়ার্ক নেই, খুব দুর্বল নেটওয়ার্ক, সংযোগ বিচ্ছিন্ন, ইত্যাদি এমন পরিস্থিতিতে মোবাইল ফোনে কথা বলবেন না বা দুর্বল নেটওয়ার্কে কথা বলবেন না। টেক্সট ম্যাসেজ বা ভয়েস ম্যাসাজে কাজ করুন। ব্যাটারি কম হলে মোবাইল উচ্চ মাত্রার বিকিরণ নির্গত করে। এই অবস্থায় ফোন ব্যবহার করবেন না যদি না একেবারে প্রয়োজন হয়।


শিশু , গর্ভবতী নারী ও রোগীদের থেকে দূরে রাখা


শিশুদের নরম শরীরকে মোবাইল ফোনের বিকিরণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করতে, তাদের দূরে রাখুন। বাচ্চাদের জন্য স্মার্ট ফোন পাওয়া এবং সবকিছু ভুলে যাওয়া খুব সহজ, বড়রা তাদের বিরক্তির হাত থেকে বাঁচাতে এই কাজটিই করে থাকে। কিন্তু মনে রাখবেন, সাময়িক সুখ ভবিষ্যতের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই যতটা সম্ভব শিশুদের থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন। গর্ভবতী মহিলাদের দীর্ঘ সময় ধরে ইন্টারনেট ব্যবহার বা ফোনে কথা বলা বন্ধ করতে বলুন। এবং গর্ভবতী মহিলা বা দুর্বল দেহের যে কোন রোগী বিকিরণের প্রভাবের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, তাই তাদের খুব সীমিত এবং সীমিত সময়ের জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহার করা উচিত নয়।


আমাদের শেষ কথা 


তো প্রিয় বন্ধুরা আপনারা আজকে আমার এ পোস্ট টা থেকে মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানতে পারলেন। অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে আমরা কোন কোন ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে সে বিষয়ে জানতে পারবেন এবং মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত রেডিয়েশনের ক্ষতির দিক থেকে আমরা কিভাবে বাঁচব সে বিষয়ে জানতে পারলেন। আশা করছি আমার এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে, যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন । ধন্যবাদ সবাইকে


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন